google-site-verification: google90012c42a1ba93ca.html

google-site-verification: google90012c42a1ba93ca.html

জীবন বৃত্ত

ফেরিওয়ালা নিবেদিতঃ জীবন একটা বৃত্ত। অথচ এই বৃত্ত কে রুপ দেবার জন্য ছুড়ে দেওয়া হয়েছে অসংখ্য বিন্দু। এই বিন্দু গূলো যে যে ভাবে জুড়ে বা সাজিয়ে নেয় তার জীবন বৃত্ত তেমনই হয়। সৃষ্টি একটি বিজ্ঞান, এস্ট্রলোজি, সৃষ্টিসীমা বিজ্ঞান সবকিছুর উর্দ্ধে হলো মানুষের আত্মবিশ্বাস। এই আত্মবিশ্বাস এর ক্ষমতা বিধির বিধানকেও প্রভাবিত করারও ক্ষমতা প্রাপ্ত যদি সংশ্লিষ্ট তা প্রয়োগ করতে সমর্থ হন। সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টিকে সৃষ্টি করেছিলেন সরলরৈখিক। মানুষ তার কর্মগুনে সৃষ্টিকে বক্র করে ফেলেছে। সরলরৈখিক সৃষ্টি যখন সৃষ্টিকর্তার অবাধ্য হয়েছে তখন সৃষ্টিকর্তা শাস্তি স্বরুপ আবার নতুন সৃষ্টি পাঠিয়েছেন যার প্রাথমিক বিন্যাস সরলরৈখিক হলেও ভিন্ন সৃষ্টির কাছে তা বক্ররৈখিক হয়ে যায়। যদি সৃষ্টিগুলোকে বিন্দু ধরা হয় তবে অসংখ্য বিন্দুর মতো প্রতিটি সৃষ্টি এক এক টি বিন্দু। মানুষ পৃথিবীতে পরিক্রমনকালে বিভিন্ন প্রয়োজনে বিভিন্ন স্থানে বিভিন্ন মানুষের সাথে মিলিত হয়। আর মানুষকে যদি বিন্দু ধরা হয় তবে তার যোগাযোগগুলো এক বিন্দুর সাথে আর এক বিন্দুর সংযোগ তৈরী করে। আর এই সংযোগ গুলো হয়ে থাকে একটি নিদৃষ্ট বয়স কাল পর্যন্ত এবং সেটা এক ভিন্ন জীবের আকৃতি তৈরি করে। আর যে জীবের আকৃতি তৈরি হয় মানুষের মূল্যায়ন বয়সে মানুষ সেই জীবের মত বৈশিষ্ট্য দ্বারা মূল্যায়িত হয়। আর একারণেই আমরা মানুষকে সংশ্লিষ্ট জীবের সাথে তুলনা করে গালি দিয়ে থাকি নিজের অজান্তেই। পৃথিবীতে কোন কিছুই এমনি এমনি ঘটেনা। প্রতিটি ঘটনা মানুষের বা ব্যক্তির জীবনমুখী একটি ঘটনা। একটি বিন্দুর আকৃতি কেমন? গোলাকার না চ্যপ্টা, লম্বা না খাটো? আসলে পদার্থ বিজ্ঞান অনুসারে বিন্দু যদি অনু হয় তবে বিন্দুর অসংখ্য পরমাণুও আছে। এবং প্রতিটি বিন্দুও এক একটি গোলাবৃত্ত। এবং প্রতিটি বিন্দুরই আবার নিজস্ব একটি আকৃতি আছে। যারা সঠিক বিন্দুতে সংযোগ সাধন করে একটা সঠিক বৃত্ত তৈরি করতে পারে তারা সফল বলে পরিগনিত হয়। আর সঠিক বৃত্ত তখনই তৈরী হয় যখন মানুষ সৃষ্টিকর্তার আনুগত্য করে শতভাগ ক্ষেত্রে।