ফেরিওয়ালা
Feriwala Sottonondi ফেরিওয়ালা সত্যনন্দীর ব্লগ
google-site-verification: google90012c42a1ba93ca.html
উলংগ সত্য
স্যার জামাল নজরুল ইসলাম শিক্ষা ও কর্মজীবন
জন্ম ও লেখাপড়াঃ জামাল নজরুল ইসলাম ১৯৩৯ সালের ২৪শে ফেব্রুয়ারি ঝিনাইদহ শহরে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবা তখন সে শহরের মুন্সেফ (বর্তমানে সহকারী জজের সমতুল্য) ছিলেন। তার বয়স যখন মাত্র ১ বছর তখনই তার বাবা কলকাতায় বদলি হন। জামাল নজরুল প্রথমে ভর্তি হন কলকাতা মডেল স্কুলে। এই স্কুল থেকে পরবর্তীতে শিশু বিদ্যাপীঠে। চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত এই বিদ্যাপীঠেই পড়েন। পরবর্তীতে আবার মডেল স্কুলে ফিরে যান। কলকাতায় মডেল স্কুলের পর চট্টগ্রামে চলে আসেন। এখানে চট্টগ্রাম কলেজিয়েট স্কুলে ভর্তি হওয়ার জন্য পরীক্ষা দেন। এই ভর্তি পরীক্ষায় বিশেষ কৃতিত্বের জন্য তাকে "ডাবল প্রমোশন" দিয়ে সরাসরি ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি করে নেয়া হয়। নবম শ্রেণি পর্যন্ত তিনি এই স্কুলে পড়াশোনা করেন। এখানে পড়ার সময়ই গণিতের প্রতি তার অন্যরকম ভালোবাসার সৃষ্টি হয়। অনেক অতিরিক্ত জ্যামিতি সমাধান করতে থাকেন। নবম শ্রেণিতে উঠার পর পূর্ব পাকিস্তান ছেড়ে পশ্চিম পাকিস্তান চলে যান এবং সেখানে সেন্ট লরেন্স কলেজে অধ্যায়ন শুরু করেন। এই কলেজ থেকেই তিনি সিনিয়র কেমব্রিজ ও হায়ার সিনিয়র কেমব্রিজ পাশ করেন। এ সময় নিজে নিজে অনেক অঙ্ক কষতেন। বিভিন্ন বই থেকে সমস্যা নিয়ে সমাধানের চেষ্টা করতেন যা পরবর্তীতে তার অনেক কাজে আসে। উল্লেখ্য, হায়ার সিনিয়র কেমব্রিজে তিনি একাই গণিত পড়েছিলেন। এটা বেশ উচ্চ পর্যায়ের গণিত হওয়ায় সবাই ভয় পেত। এ সময়ই গণিতের প্রতি দুর্বল হয়ে পড়েন। লরেন্স কলেজের পাঠ শেষে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে বিএসসি সম্মান সমাপ্ত করেন। এই কলেজের একজন শিক্ষককে তিনি নিজের প্রিয় শিক্ষক হিসেবে উল্লেখ করেছেন যার নাম "ফাদার গোরে"। গণিতের জটিল বিষয়গুলো খুব সহজে বুঝিয়ে দিতেন বলেই তিনি তার ভক্ত হয়ে পড়েছিলেন। গোরে তার কাছে গণিতের বিভিন্ন বিষয় জানতে চাইতেন এবং তিনি আগ্রহভরে তা শেয়ার করতেন। গোরের সাথে জামাল নজরুল ইসলামের সম্পর্কের কারণ বলতে গিয়ে তিনি বলেন, "গণিতকে এমনিতেই অনেকে ভয় পেত। কিন্তু এটির প্রতিই ছিল আমার অসীম আগ্রহ, ঝোঁক। এ কারণেই বোধহয় তিনি আমাকে পছন্দ করতেন"। বিএসসি শেষে ১৯৫৭ সালে জামাল নজরুল ইসলাম কেমব্রিজে পড়তে যান। কেমব্রিজের প্রায়োগিক গণিত ও তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান থেকে ১৯৫৯ সালে স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেন এবংএখান থেকেই ১৯৬০-এ স্নাতোকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন। ১৯৬৪ সালে কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই প্রায়োগিক গণিত ও তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞান বিষয়ে পি,এইচ,ডি ডিগ্রি অর্জন করেন। একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮২ সালে এসসিডি (ডক্টর অফ সায়েন্স) ডিগ্রি অর্জন করেন।
কর্মজীবনঃ স্যার জামাল নজরুল ইসলাম তার বর্ণাঢ্য কর্মজীবনের ১৯৬৩ থেকে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ মেরিল্যান্ড এর ডক্টরাল-উত্তর ফেলো হিসেবে কর্মরত ছিলেন। তিনি কেমব্রিজের ইনস্টিটিউট অফ থিওরেটিক্যাল অ্যাস্ট্রোনমিতে (বর্তমানে ইনস্টিটিউট অফ অ্যাস্ট্রোনমি) ১৯৬৭ থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত কাজ করেন। এখানে তিনি আইনস্টাইনের তত্ত্ব নিয়ে কাজ করতেন এবং সেই সূত্রে রুম মেট স্টিফেন হাকিন্স এর সঙ্গে পরিচয় ও সখ্যতা গড়ে ওঠে৷ ১৯৭১ থেকে ১৯৭২ পর্যন্ত ক্যালিফোর্নিয়া ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি ভিজিটিং সহযোগী হিসেবে কঅর্মরত ছিলেন এবং ১৯৭২ থেকে ১৯৭৩ সাল পর্যন্ত ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ে জ্যেষ্ঠ গবেষণা সহযোগী হিসেবেও কাজ করেন। ১৯৭৩ থেকে ১৯৭৪ সাল পর্যন্ত তিনি লন্ডনের কিংস কলেজে ফলিত গণিতের প্রভাষক ছিলেন। ১৯৭৫ থেকে ১৯৭৮ সাল পর্যন্ত ইউনিভার্সিটি কলেজ, কার্ডিফ (বর্তমানে কার্ডিফ বিশ্ববিদ্যালয় ) এর সায়েন্স রিসার্চ কাউন্সিলের ফেলো ছিলেন। ১৯৭৮ সালে তিনি লন্ডনের সিটি ইউনিভার্সিটিতে প্রভাষক হিসেবে যোগ দেন এবং পরে রিডার পদে উন্নীত হন। এ বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি ১৯৮৪ সাল পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রিন্সটনে অবস্থিত ইন্সটিটিউট ফর এডভাঞ্চড স্টাডিজ এ ১৯৬৮, ১৯৭৩ ও ১৯৮৪ সালে ভিজিটিং সদস্য হিসেবে কাজ করলেও দেশ মাতৃকার টানে ১৯৮১ সালেই তিনি চট্টগ্রামে ফিরে এসেছিলেন এবং চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে মাত্র দুই হাজার আটশো টাকা সম্মানীতে গণিতের অধ্যাপক হিসেবে যোগ দেন। এখানেই এক অপ্রত্যাশিত ঘটনার সম্মুখীন হতে হয় তাঁকে। এক বছর অধ্যাপনা করার পরে পুনরায় বিদেশে যেতে চাইলে কিছুতেই বিশ্ববিদ্যালয় সিণ্ডিকেট থেকে ছুটি পাননি তিনি। ফলে সেই চাকরি ছেড়ে দিয়ে বিদেশযাত্রা করেন জামাল নজরুল ইসলাম এবং পরবর্তীকালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সব স্থায়ী বাড়ি-ঘর, জমি-জায়গা বিক্রি করে দিয়ে পাকাপাকিভাবে বাংলাদেশের চট্টগ্রামে চলে আসেন। তখন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাঁকে পুনরায় অধ্যাপক পদে বহাল করে সম্মানী ভাতা বাড়িয়ে তিন হাজার টাকা করে। ১৯৮৪ সালে দেশে ফিরে এসে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিদ্যা বিভাগে অধ্যাপক কোটা খালি না থাকায় তিনি গণিত বিভাগে অধ্যাপনা শুরু করেন এবং গড়ে তোলেন উচ্চতর বিজ্ঞান গবেষণাগার, আন্তর্জাতিক মানের গাণিতিক ও ভৌতবিজ্ঞান গবেষণাকেন্দ্র বা রিসার্স সেন্টার ফর ম্যাথম্যাটিক্যাল অ্যান্ড ফিজিক্যাল সায়েন্স (আরসিএমপিএস) গড়ে তোলেন এবং এখানেই এমিরেটাস অধ্যাপক হিসেবে জীবনের শেষদিন পর্যন্ত সুনামের সঙ্গে কাজ করেন। তিনি একাধারে গণিতবিদ, পদার্থবিজ্ঞানী, জোতির্বিজ্ঞানী, বিশ্বতত্তবিদ। তিনিই একমাত্র বাংগালী যার লেখা বই কেমব্রিজ কর্তৃক প্রকাশিত এবং বিশ্বের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এমনকি তেল-আবিব বিশ্ববিদ্যালয়েই। জোতির্বিজ্ঞানের মৌলিক বিষয়ের উপর রচিত এত সমৃদ্ধ বই দ্বিতীয়টি নেই।
এগার সিন্ধু
এগারসিন্ধুর দুর্গ খননের তৃতীয় ধাপের কাজ সমাপ্ত। প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর ওই বিরল স্থাপনার সন্ধান পাওয়ার তথ্য সবার সামনে আনেন। এগারসিন্ধুর দুর্গ ঈদগাহ ময়দানে এখন পর্যন্ত ২৫০টির মতো প্রত্নবস্তু পাওয়া গেছে। এর মধ্যে প্রাচীন সময়ের চীনা মাটির পাত্র, পাথর খণ্ড, জীবাশ্ম, লৌহপিণ্ড, কালো চকচকে প্রলেপযুক্ত মৃৎপাত্র, লাল চকচকে প্রলেপযুক্ত মৃৎপাত্র, জীবজন্তুর হাড়, ছাই, কয়লা ইত্যাদি। বাংলার উত্থান-পতনের ইতিহাসে ঈসা খাঁর জীবনসংগ্রামের গুরুত্ব অনেক। এগারসিন্ধুর এলাকায় ঈসা খাঁর শক্তিশালী সামরিক ঘাঁটি ছিল। যা শাহ গরীবুল্লাহর মাজার নামে পরিচিত। এই এলাকায় তৎকালীন সময়ের দুটি মসজিদ রয়েছে। ধাপ যুক্ত স্থাপনায় সাতটি ধাপ রয়েছে প্রতি ধাপের উচ্চতা তিন মিটার যা ভদ্র নকশা খচিত। সৌজন্যে প্রথম আলো।
LORD MACLE EDUCATION POLICY AND THIRD WORLDS EDUCATION
Downward Fertility Policy Lord McLean's education policy is once thought to be deceptive, but it seems to be time-bound now. The education system has been driven from top to bottom in the downward stages of policy. Where it has been said education or knowledge will gradually move downwards from above. Nature is its finest example. How do we take care of such a plant? The water from above helps gradually increase the seedlings by developing food mixed in the ground and then progressing downwards. We are from below to grow a plant. Children learn to imitate adults Accordingly, they are learning from the senior members of the society and they are learning. They are reading from their childhood but they are distracted by the society they read so that they do not use what they are learning from the book, they are learning from the elders of the society, because the rate of education increases but the changes are not happening.
And the intellectuals in the era can oppose this policy, because it is necessary to change before starting this policy, which is contrary to the interests of the person. So they chose the way from the bottom to the bottom, so it is seen that the child is the child
Mr Perfect man
পূর্নব্রহ্ম হরিচাদ ঠাকুর
হরিচাঁদ ঠাকুর
ফেরিওয়ালা: সত্যনন্দীর পরিচিতি
উপমহাদেশের স্থাপত্য কলা বিশ্ব সেরা। ২য় পর্ব
নীশিথ সূর্যের দেশ।
WHAT IS NUMBER
উপমহাদেশের স্থাপত্য কলা বিশ্বসেরা পর্ব ১
রাষ্ট্রীয় শিক্ষা ব্যবস্থা ২
টেরাকোটা
Naribaditto
আমার সত্যনন্দী
শব্দের সীমারেখা
ভিসা ফ্রী ৪১ দেশ
ভিসা ছাড়াই যে ৪১ দেশে যেতে পারবেন বাংলাদেশিরা
বাংলাদেশের নাগরিকরা ভিসা ছাড়াই ৪১টি দেশে যেতে পারেন। যেখানে আগে যাওয়া যেত ৩৮ দেশে। অর্থাৎ এই দেশগুলোতে ভ্রমণ করতে কোনো ধরণের ভিসা লাগে না, কেবল পাসপোর্ট থাকলেই চলবে।
বিশ্বের ১০৪টি দেশের ওপর জরিপ চালিয়ে একটি মূল্যায়ন সূচক তৈরি করেছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংস্থা ‘দ্যা হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্স’। আন্তর্জাতিক বিমান পরিবহন সংস্থার (আইএটিএ) ভ্রমণ তথ্যভাণ্ডারের সহযোগিতা নিয়ে প্রতিবছরের মতো এ সূচক তৈরি করেছে তারা। এতে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান সম্পর্কে এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
দ্য হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্স বলছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট থাকলে বিশ্বের ৪১টি দেশে ভিসা ছাড়াই প্রবেশ করা যাবে এই তালিকায়
এশিয়ার মধ্যে রয়েছে
ভুটান, ইন্দোনেশিয়া, মালদ্বীপ, নেপাল, শ্রীলঙ্কা ও পূর্ব তিমুর।
আফ্রিকার মধ্যে রয়েছে-
বেনিন, কেপ ভার্দ, কমোরো দ্বীপপুঞ্জ, জিবুতি, গাম্বিয়া, গিনি বিসাউ, কেনিয়া, লেসোথো, মাদাগাস্কার, মৌরিতানিয়া, মোজাম্বিক, রুয়ান্ডা, সিসিলি, সোমালিয়া, টোগো ও উগান্ডা।
আমেরিকার মধ্যে রয়েছে বলিভিয়া
ওশেনিয়া অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে-
কুক আইল্যান্ডস, ফিজি, মাইক্রোনেশিয়া, নিউই, সামাউ, ত্রিভালু ও ভানুয়াতু।
ক্যারিবীয় অঞ্চলের মধ্যে রয়েছে-
বাহামা, বার্বাডোজ, ব্রিটিশ ভার্জিনিয়া আইল্যান্ডস, ডোমিনিকা, গ্রেনাডা, হাইতি, জামাইকা, মন্টসেরাত, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, সেন্ট ভিনসেন্ট ও ত্রিনিদাদ ও টোব্যাগো।
বুধবার (০৯ জানুয়ারি) দ্য হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্সের প্রকাশিত ওই সূচকে বাংলাদেশের অবস্থান ৯৭তম। সূচকে ভারতের অবস্থান ৭৯তম। আর পাকিস্তান রয়েছে ১০২-এ।
আন্তর্জাতিক বিমান পরিবহন সংস্থার (আইএটিএ) ভ্রমণ তথ্যভাণ্ডারের সহযোগিতা নিয়ে প্রতিবছর হ্যানলি অ্যান্ড পার্টনার্স এ সূচক তৈরি করে। দেশভিত্তিক নম্বর (স্কোর) দেওয়া রয়েছে সূচকে। এ নম্বরটি হচ্ছে একটি দেশ আগে থেকে ভিসা ছাড়া বা আগমনী ভিসা (ভিসা অন অ্যারাইভাল) নিয়ে বিশ্বের কতটি দেশে যেতে পারেন তার ওপর নির্ভর করে।
১৯০ দেশে ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকার সুবিধা নিয়ে তালিকার প্রথমে রয়েছে জাপানি পাসপোর্ট। পরের স্থানে রয়েছে যৌথভাবে সিঙ্গাপুর ও দক্ষিণ কোরিয়ান পাসপোর্ট (ভিসামুক্ত প্রবেশাধিকার ১৮৯ দেশ)। তিন মাস পরপর প্রকাশিত সূচকে টানা দ্বিতীয়বারের মতো প্রথম স্থানটি দখল করে আছে একটি এশিয়ান দেশ।
২০১৭ সালে চীনের অবস্থান ৮৫তম থাকলেও এবছর তারা উঠে এসেছে ৬৯তম স্থানে। আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অবস্থান করছে ষষ্ঠ স্থানে।
সূচকে সেরা পাঁচ- জাপান (১৯০ দেশ), সিঙ্গাপুর ও দক্ষিণ কোরিয়া (১৮৯ দেশ), ফ্রান্স ও জার্মানি (১৮৮ দেশ), ডেনমার্ক, ফিনল্যান্ড, ইতালি ও সুইডেন (১৮৭ দেশ) এবং লুক্সেমবার্গ ও স্পেন (১৮৬ দেশ)।
সূচকে সবচেয়ে দুর্বল পাঁচ- আফগানিস্তান ও ইরাক (৩০ দেশ), সোমালিয়া ও সিরিয়া (৩২ দেশ), পাকিস্তান (৩৩ দেশ), ইয়েমেন (৩৭ দেশ) এবং ইরিত্রিয়া (৩৮ দেশ)।
Co2 Run to water
প্রতিদিন আমরা অসংখ্য ইনোভেশন দেখতে পাই। বা ইনোভেশন এর সুবিধা পর্যালোচনা করি। এটা ইনোভেশন এ পড়ে কিনা জানিনা তবে এটা জানি কার্বনডাইঅক্সাইড হয়ত আর আমাদের ক্ষতির কারণ হবেনা। এখন আমরা কার্বন ডাই অক্সাইড কেই পানিতে রুপান্তর করতে পারি এবং সেই পানি পরিশোধন করে আমরা ব্যবহারযোগ্য করতে পারি। এবং এটা অতি সহজ একটি প্রক্রিয়া যা শহর কে দুষনমূক্ত করতে পারে। আমাদেরকে রক্ষা করতে পারে বৈশ্বক উষ্ণতা থেকে। যে কাল ধোয়া আমাদের জন্য অভিশাপ সেই কালধোয়া আমাদের জন্য আশীর্বাদ হতে পারে।
জীবন বৃত্ত
সুস্থতায় অতীত
শিক্ষা কার জন্য?
মহস্থানগড় প্রাচীন স্থাপত্যকলা
নির্মুল কতটা সহজ
PICTURE OR....
মাদক নির্মুল কতটা সহজ
একজন মতিউর
ফেরিওয়ালা: ধুমপান বন্ধ করা সময়ের দাবী
পথ ভুলে যাই।
বেকারত্ব নাকি বোকারত্ব
ভাল শিক্ষক
একজন শিক্ষককে সবার আগে শিক্ষার্থী হওয়া জরুরী। অনেকে মনে করেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক প্রশিক্ষণ এমন কেন? আসলে একজন শিক্ষক যদি ভাল শিক্ষার্থী হতে না পারে তবে তিনি কখনো ভাল শিক্ষক হতে পারবেননা। এখন প্রশ্ন হলো ভালো শিক্ষক বলতে কি বোঝায়? আসলে ভাল শিক্ষক হতে হলে প্রথমত আপনাকে শিশু হতে হবে। শিশুর মানষিকতা বুঝতে হবে। শিশু যদি আপনাকে আপন ভাবতে না পারে তবে কখনো আপনি ভাল শিক্ষক হতে পারবেননা। গোমড়া মুখো মানুষের কাছে শিশুদের কিছু পাওয়ার থাকেনা। একজন গোমড়া মুখো মানুষ শিশুকে যত ভাল কথায় বলুক সেটা তার কাছে নিমের রস মনে হবে। শিশু চায় শিক্ষক আমাকে বুঝুক আমার বন্ধুবর হোক। একজন ভাল শিক্ষক শিশুর কাছ থেকে শেখে কিন্তু শিশুকে শেখানোর চেষ্টা করেনা শুধু উৎসাহ প্রদান করে। আর এই উৎসাহ শিশুর ভাববার পরিধি বাড়ায় এবং শেখার প্রতি আগ্রহী করে তোলে। একজন ভাল শিক্ষকের কাজ শিশুকে আগ্রহী করে তোলা। কিন্তু শিক্ষক শেখাতে চেষ্টা করে আর এইখানেই সমস্যা শুরু হয়। কেউ কারো কাছ থেকে কিছু শিখতে চায়না কিন্তু যেটা তার প্রয়োজন সেটা কিন্তু ঠিকই অন্যকারো কাছে হোক বা বার বার চেষ্টা করে হোক সে ঠিকই শিখে নিবে। তাই শিশুকে শেখানোর দরকার নেই শুধু শেখার প্রয়োজনটা অনুধাবন করাতে পারলেই হলো বাকি কাজ সে এমনিতেই করে ফেলবে। শিক্ষকের বড় সমস্যা হলো তিনি মনে করেন তিনি যত তাড়াতাড়ি অনুধাবন করতে পারলেন শিশুও তাই পারবে কিন্তু তা নয়। শিশুর সময় লাগবে তাই তাকে চেষ্টা করার পর্যাপ্ত সুযোগ দিতে হবে। প্রশ্ন করেই উত্তর প্রত্যাশা করা যাবেনা। তাকে প্রশ্ন বোঝার পর্যাপ্ত সময় দিতে হবে। তার মাথায় চিন্তা করার সুযোগ দিতে হবে। মনে রাখতে হবে যত সুযোগ বেশি দিবেন তত ইতিবাচক ফলাফল পাওয়া যাবে। একজন ভাল শিক্ষক সব সময় অনুপ্রাণিত করবেন প্রয়োজন অনুধাবন করাবেন প্রাচীনকালে শেখার জন্য শিশুদেরকে গুরুগৃহে পাঠানো হতো। কারণ গুরুর গৃহে থাকার ফলে শিশুর মানষিকতা যেমন গুরুরা বুঝতে পারতেন ঠিক তেমনি শিশুরাও গুরুকে অতি আপনজন ভাবত এবং নিজের ইচ্ছা অনিচ্ছা পছন্দ অপছন্দ স্বাচ্ছন্দ্যএ বলতে পারত। এবং যেহেতু সবসময় তারা গুরুর কাছাকাছি থাকত তাই গুরুরা তার শিষ্যকে প্রয়োজনীয় চ্যালেঞ্জ প্রদান করতে পারতেন। এবং শিশুরা সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে করতে নিজেদের জ্ঞ্যন শিক্ষা দক্ষতা বাড়াতে পারতো। এবং যেটা অর্জন করতে জীবনের কোন সময়েই তা ভুলতনা বরং দৈনন্দিন জীবনে কাজে লাগাত ফলে তাদের শিখন টেকসই হতো।