ফেরিওয়ালা
গণিত শুধু কি একটি বিষয় মাত্র! না তা হতে পারেনা। গণিত হলো একটি যোগাযোগ
ব্যবস্থা বা যোগাযোগ মাধ্যম। এর নিজস্ব বর্ণ আছে, আছে নিজস্ব কিছু ব্যকারণের
মত নিজস্ব নীতিমালা। আছে নিজস্ব কিছু সাহিত্যিক ভান্ডার এ কারণে গণিতকে শুধু
একটি বিষয় বলে সীমাবদ্ধ করে রাখার কোন যুক্তিগত কারন আমি খুজে পাইনি। যেহেতু
এটা শুধুমাত্র একটি বিষয় হিসাবে স্বীকৃতি দিয়ে একে জটিল করার কোন মানেই হয়না।
বরং এটাকে একটা ভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দিয়ে এর প্রতি ভীতি দূর করা যাবে।
যেহেতু এর ব্যবহারের সীমাবদ্ধতা নেই এবং সমাজে বসবাস করতে এটি প্রতিনিয়ত
প্রয়োজন তাই এটি একটি অতি আবশ্যকীয় ভাষা। গণিতের ভিত্তি বাইনারীর মত অর্থাৎ
শূণ্য (০) এবং গণিতের প্রতিটি বর্ণের জন্ম এই শুন্য থেকে। এবং এটা সেই শুন্য
যার দুটি নির্দৃষ্ট বিন্দু একত্রে মিলিত হয়ে নিজেকে বৃত্ত বলে। এবং বৃত্ত
হবার সময় এর সব কিছু সমান দুরত্ত্ব বজায় রাখে অর্থাৎ ব্যস সমান হয়। আর যখন সে
নিজেকে ভাষা হিসাবে দাবী করে তার সংগা হয় এমন যে "দ্বিমুখী শুন্য আকৃতির
বৃত্তের বন্ধন ছিন্ন হওয়ার কারনে যে নিদৃষ্ট আকৃতি অর্জন করে সেটা হলো
গাণিতিক বর্ণ যেটাকে সংখ্যাও বলা হয়।" অর্থাৎ বন্ধন ছিন্ন হওয়ার পরে
অর্জিত আকৃতিই হলো সংখ্যা। গাণিতিক বর্ণের প্যারেন্ট বর্ণ বা মূল হলো শুন্য
এবং বাকি ১ থেকে ৯ পর্যন্ত চাইল্ড বর্ণ। কারণ ১ থেকে ৯ পর্যন্ত বর্ণের যে
অবয়ব তা শূন্য এর অবয়বের সাথে যথেষ্ট মিলে যায়। এ কারণেই বলি গণিৎ শুধুমাত্র
বিষয় নয় বরং গণিৎ একটি ভাষা
গণিত শুধু কি একটি বিষয় মাত্র! না তা হতে পারেনা। গণিত হলো একটি যোগাযোগ
ব্যবস্থা বা যোগাযোগ মাধ্যম। এর নিজস্ব বর্ণ আছে, আছে নিজস্ব কিছু
ব্যকারণের মত নিজস্ব নীতিমালা। আছে নিজস্ব কিছু সাহিত্যিক ভান্ডার এ
কারণে গণিতকে শুধু একটি বিষয় বলে সীমাবদ্ধ করে রাখার কোন যুক্তিগত কারন
আমি খুজে পাইনি। যেহেতু এটা শুধুমাত্র একটি বিষয় হিসাবে স্বীকৃতি দিয়ে
একে জটিল করার কোন মানেই হয়না। বরং এটাকে একটা ভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দিয়ে
এর প্রতি ভীতি দূর করা যাবে। যেহেতু এর ব্যবহারের সীমাবদ্ধতা নেই এবং
সমাজে বসবাস করতে এটি প্রতিনিয়ত প্রয়োজন তাই এটি একটি অতি আবশ্যকীয় ভাষা।
গণিতের ভিত্তি বাইনারীর মত অর্থাৎ শূণ্য (০) এবং গণিতের প্রতিটি বর্ণের
জন্ম এই শুন্য থেকে। এবং এটা সেই শুন্য যার দুটি নির্দৃষ্ট বিন্দু একত্রে
মিলিত হয়ে নিজেকে বৃত্ত বলে। এবং বৃত্ত হবার সময় এর সব কিছু সমান
দুরত্ত্ব বজায় রাখে অর্থাৎ ব্যস সমান হয়। আর যখন সে নিজেকে ভাষা হিসাবে
দাবী করে তার সংগা হয় এমন যে "দ্বিমুখী শুন্য আকৃতির বৃত্তের বন্ধন ছিন্ন
হওয়ার কারনে যে নিদৃষ্ট আকৃতি অর্জন করে সেটা হলো গাণিতিক বর্ণ
যেটাকে সংখ্যাও বলা হয়।" অর্থাৎ বন্ধন ছিন্ন হওয়ার পরে অর্জিত
আকৃতিই হলো সংখ্যা। গাণিতিক বর্ণের প্যারেন্ট বর্ণ বা মূল হলো শুন্য এবং
বাকি ১ থেকে ৯ পর্যন্ত চাইল্ড বর্ণ। কারণ ১ থেকে ৯ পর্যন্ত বর্ণের যে
অবয়ব তা শূন্য এর অবয়বের সাথে যথেষ্ট মিলে যায়। এ কারণেই বলি গণিৎ
শুধুমাত্র বিষয় নয় বরং গণিৎ একটি ভাষা।
গণিত শুধু কি একটি বিষয় মাত্র! না তা হতে পারেনা। গণিত হলো একটি
যোগাযোগ ব্যবস্থা বা যোগাযোগ মাধ্যম। এর নিজস্ব বর্ণ আছে, আছে নিজস্ব
কিছু ব্যকারণের মত নিজস্ব নীতিমালা। আছে নিজস্ব কিছু সাহিত্যিক
ভান্ডার এ কারণে গণিতকে শুধু একটি বিষয় বলে সীমাবদ্ধ করে রাখার কোন
যুক্তিগত কারন আমি খুজে পাইনি। যেহেতু এটা শুধুমাত্র একটি বিষয়
হিসাবে স্বীকৃতি দিয়ে একে জটিল করার কোন মানেই হয়না। বরং এটাকে একটা
ভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দিয়ে এর প্রতি ভীতি দূর করা যাবে। যেহেতু এর
ব্যবহারের সীমাবদ্ধতা নেই এবং সমাজে বসবাস করতে এটি প্রতিনিয়ত
প্রয়োজন তাই এটি একটি অতি আবশ্যকীয় ভাষা। গণিতের ভিত্তি বাইনারীর মত
অর্থাৎ শূণ্য (০) এবং গণিতের প্রতিটি বর্ণের জন্ম এই শুন্য থেকে। এবং
এটা সেই শুন্য যার দুটি নির্দৃষ্ট বিন্দু একত্রে মিলিত হয়ে নিজেকে
বৃত্ত বলে। এবং বৃত্ত হবার সময় এর সব কিছু সমান দুরত্ত্ব বজায় রাখে
অর্থাৎ ব্যস সমান হয়। আর যখন সে নিজেকে ভাষা হিসাবে দাবী করে তার
সংগা হয় এমন যে "দ্বিমুখী শুন্য আকৃতির বৃত্তের বন্ধন ছিন্ন হওয়ার
কারনে যে নিদৃষ্ট আকৃতি অর্জন করে সেটা হলো গাণিতিক বর্ণ
যেটাকে সংখ্যাও বলা হয়।" অর্থাৎ বন্ধন ছিন্ন হওয়ার পরে অর্জিত
আকৃতিই হলো সংখ্যা। গাণিতিক বর্ণের প্যারেন্ট বর্ণ বা মূল হলো শুন্য
এবং বাকি ১ থেকে ৯ পর্যন্ত চাইল্ড বর্ণ। কারণ ১ থেকে ৯ পর্যন্ত
বর্ণের যে অবয়ব তা শূন্য এর অবয়বের সাথে যথেষ্ট মিলে যায়। এ কারণেই
বলি গণিৎ শুধুমাত্র বিষয় নয় বরং গণিৎ একটি ভাষা।
No comments:
Post a Comment