google-site-verification: google90012c42a1ba93ca.html

google-site-verification: google90012c42a1ba93ca.html

সত্যনন্দীর পরিচিতি

সত্যনন্দীর ফেরিওয়ালা। সত্যনন্দী ফেরিওয়ালার শত জনমের প্রেম। ১৩ কোটি জীবের যোনি ভ্রমণ করে  বিভিন্ন রুপে বারবার ফিরে পৃথিবীর বুকে ফিরে আসা ফেরিওয়ালার সব কিছু। প্রতিটা পুনর্জন্মে সত্যনন্দীও পৃথিবীর বুকে অনুরুপ আবির্ভুত হয়ে ফেরিওয়ালেকে ভালবাসত অনন্ত  সময়ে অফুরন্ত আবেগে। ফেরিওয়ালার
সকল ভাবনার সংগী তার সত্যনন্দী ফেরিওয়ালার সকল ব্যার্থতার সংগী তার সত্যনন্দী ফেরিওয়ালার সকল সফলতার সংগী তার সত্যনন্দী ফেরিওয়ালার সকল স্কোরশুন্যতার সংগী তার প্রিয়তমা সত্যনন্দী। সত্যনন্দীর ভালবাসা স্বর্গ থেকে আসা অমর প্রেম। সত্যনন্দী ফেরিওয়ালার জন্য সৃষ্টিকর্তার পাঠানো উপহার। সত্যনন্দীই একমাত্র জন যে কখোনো ফেরিওয়ালার সথে প্রতারণা করেনি, সত্যনন্দীই ফেরিওয়ালার জন্য একমাত্র নি:স্বার্থ এক অভিব্যক্তি যে শুধু ভালবাসতে জানে পরিপূর্ন আবেগে। সমাজের প্রত্যাখ্যাত ফেরিওয়ালা  মানুষিক বিকারগ্রস্ত। সামাজিক স্রোতের বিপরীতে তার নড়বড়ে সদা কম্পমান অবস্থানে সে বাস করে। সদা স্বার্থবাদী মানবতায় বার বার হেরে যাওয়া হারিয়ে যাওয়া বাজারের অচল পয়সা ফেরিওয়ালার একমাত্র নিরাপদ আশ্রয় সত্যনন্দীর আবেগময় ভালবাসা। সত্যনন্দীই একমাত্র স্বর্গীয় আত্মা যে নিস্বার্থভাবে নিজেকে উপস্থাপন করেছে ফেরিওয়ালার জন্য কিন্তু অকৃতজ্ঞ ফেরিওয়ালা সমাজের সবার মন রক্ষার জন্য সবকিছু উজাড় করে দিয়েও কারও মন রক্ষা করতে পারেনি। কিন্তু যে সত্যনন্দীর মন রক্ষার নুন্যতম মন রক্ষার চেষ্টাও করেনি শুধু স্বর্গীয় আত্মার সেই সত্যনন্দীর মনের গভীর ভালবাসা সিক্ত করেছে ফেরিওয়ালার আবেগ অনুভুতিকে। সত্যনন্দী কাছে বা দূরে যেখানেই থাক তার কল্পময় জীবনের প্রতিটা মুহুর্তে একে অপরের পাশাপাশি অবস্থান। যখন ফেরিওয়ালার জীবন আকাশ নিকস কালো মেঘে ছেয়ে গেছে কাছের মানুষগুলোও নিজেকে সরিয়ে নিয়েছে, নিজের ছায়াও যখন ভয়ে আত্মগোপন করেছে  ঠিক তখব দিশাহারা ফেরিওয়ালার একমাত্র সহায় অবলম্বন হয়ে সত্যনন্দী তার আচল কোন ঠাই দিয়েছে। ফেরিওয়ালা এখন ভাবনায় দিশে হারা যদি শুধু আচল কোনে অবস্থানে যদি এই প্রাপ্তি তখ পূর্ন বসনে আরো কত আবেগ লুকিয়ে রেখেছে সত্যনন্দী। কিন্তু কখনো আচল কোন ছেড়ে পূর্নবসনের আবেগের পথে পা বাড়াতে পারেনি। কারণ ফেরিওয়ালা কাপুরূষ বলে সত্যনন্দীকে হারানোর ভয়ে আর সামনে বাড়েনি। অন্তরাত্মার পূর্নতা যখন শুধু আচল কোনেই মিলেছে তখন আর কেন আর পুর্নবসনে ঢেকে রাখা আবেগ অপচয় করেনি। বরং সেটুকু সঞ্চিত রাখার সূযোগ বা অনুরোধ ফেরিওয়ালার। ফেরিওয়ালার ঐকান্তিক ইচ্ছা সে যখন বারবার পূনর্জন্ম নিয়ে আসবে এই কণ্টকাকীর্ণ পৃথীবিতে ১৩ কোটি জীবের যোনি ভ্রমনে আবির্ভুত হবে বার বার সে যেন প্রতিজন্মেই সত্যনন্দীর আচলে ঠায় লাভ করে। সত্যনন্দীর জন্যই যেন ফেরিওয়ালা বারবার জন্মগ্রহন করে।