কিছু অবান্তর ভাবনা মানেন বা না মানেন তাতে কিছুই যায় আসেনা। অল্প বিদ্যা ভয়ংকর তাই হয়ত এমন ভাবনা। প্রমান করার দায়িত্ব আপনার।
বজ্রপাত বা বিদ্যুৎ চমকানো একটি প্রাকৃতিক নিয়ম প্রক্রিয়া। সাধারণত ডাব গাছ বা নারিকেল গাছে, সুপারি গাছ, পাম গাছ বা বাশ অর্থাৎ যে বৃক্ষের শেকড় অনেকটা সরল প্রক্রিয়া সে সকল গাছের উপর বজ্রপাত হলে তা স্পষ্ট বোঝা যায়। আসলে পৃথিবী শুধু সৌরশক্তি নির্ভর তা নয়। পৃথিবী বৈদ্যতিক শক্তির উপরও নির্ভর করে। কিন্তু সেই বিদ্যুৎ এর ক্ষমতা আমাদের ব্যবহার্য বিদ্যুৎ এর ক্ষমতার চেয়ে কয়েকশ বা কয়েক হাজার গুন বেশি ক্ষমতা সমৃদ্ধ। আসলে বজ্রপাত যখন হয় তখন যে বিদ্যুৎ শক্তি উৎপন্ন হয় তা পৃথিবীর জমে যাওয়া বা ক্লান্ত হয়ে যাওয়া কে পুনর্জিবীত করার জন্য হয়ে থাকে। এটা পৃথিবীর অলসতা বা বাত বা অসাড়তা রোধের জন্য অত্যন্ত জরুরী। অর্থাৎ বজ্র বিদ্যূৎ পড়ার কথা হচ্ছে বড় বড় বৃক্ষে। বিদ্যুৎ চমকানোর যে চিত্র আমরা দেখতে পাই তা অনেকটা বৃহৎ বৃক্ষের শেকড়ের মত। অর্থাৎ বজ্র বা বিদ্যূৎ পতিত হয়ে বৃক্ষের প্রুতি রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রবেশ করে এবং বৃক্ষের অসাড়তা দূর করে। বৃক্ষ কমে যাওয়ার কারণে এই বজ্র যে কোন স্থানে পতিত হয়ে যখন কোথায় যাবার বা প্রবাহিত হবার কোন পথ না পায় তখন তা তার সামনে উপস্থিত অন্য কোন দিকে প্রভাহিত হয়ে ক্ষতি করে। পিলার নয় বজ্রপাত থেকে বাচতে বৃক্ষের সংখ্যা বাড়ানো জরুরী।
Adsense
বজ্রপাত
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment