google-site-verification: google90012c42a1ba93ca.html

google-site-verification: google90012c42a1ba93ca.html

সংখ্যা বিজ্ঞান যে বিজ্ঞান বদলে দেবে মানুষের জীবন।

সময়ের সাথে সাথে অনেক কিছু পাল্টে যায়। পাল্টে যায় মানুষের জীবন। এই পাল্টানোর পেছনে আমরা দায়ী করি পারিপার্শ্বিক নানা নিয়ামককে কিন্তু আসলেই কি পাল্টে যাবার ক্ষেত্রে সেই নিয়ামকগুলোই দায়ী? হয়ত হ্যাঁ নয়তো না কিন্তু এই নিয়ে গবেষণার সময় আমাদের নেই বা আমরা এই নিয়ে গবেষণা করিও না। কিন্তু সকল পরিবর্তন এর পেছনে মূলত দায়ী হলো সংখ্যা। অবাক হবার কিছু নেই মানুষ ও পৃথিবীর গঠন সূচনা ও সমাপ্তি সব কিছুই সংখ্যা নির্ভর এমনকি ব্যক্তি জীবনের উত্থান পতন স্থীরতা সব কিছুই সংখ্যা নির্ভর। কেউ মানেন বা না মানেন। প্রতিটি সৃষ্টির পেছনে রয়েছে সংখ্যার মাত্রা। মানুষের উন্নতি -অবনতি, উত্থান-পতন জয়-পরাজয়, আনন্দ-বেদনা, হাসি-কান্না এককথায় ইতিবাচক নেতিবাচক যা কিছুই ঘটুক সব কিছুই সংখ্যা ও সংখ্যার মাত্রার উপর নির্ভরশীল। সংখ্যার এই নিগুড় তত্ত্ব একমাত্র সৃষ্টিকর্তাই ভালো জানেন। মানুষ যদি সেটা জানত তবে মানুষ সবকিছুই নিয়ন্ত্রণ এর ক্ষমতা রাখতে পারতো ঠিক যেমন ০১ এর বাইনারী ক্ষমতায় কম্পিউটার এর মাধ্যমে অনেক কিছু নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়েছে। সংখ্যা ও সংখ্যার মাত্রা ব্যক্তি বা সৃষ্টি যে সংখ্যার দ্বারা সৃষ্ট হয়েছে সেই সংখ্যা ও তার মাত্রার উপর আগমনকারীর আগমনের পরে সংখ্যা বা সংখ্যার মাত্রার প্রভাব রয়েছে বলেই একই আকার আকৃতি বা সূচনার পরেও মানবের আচার আচরণ, চাল চলন, সফলতা ব্যার্থতা ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। মানুষ যদি নিজের আগমন বা জন্মগ্রহণ করার জন্য প্রভাবিত সংখ্যা সম্বন্ধে অবগত থাকত এবং সেই সাথে তার জীবন কে প্রভাবিতকারী ইতিবাচক ও নেতিবাচক সংখ্যা সম্বন্ধে জানতে পারতো তবে মানুষ নিজের জয় পরাজয়, সাফল্য ব্যার্থতা, উত্থান পতন সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতে পারতো এবং সেটাই হতো প্রকৃত ডিজিটালাইজেশন। যদি আমরা সফল ব্যক্তির সফলতার পেছনে সংখ্যার প্রভাব বা ব্যর্থ ব্যক্তির ব্যর্থতার পেছনে প্রভাব বিস্তারকারী সংখ্যার বিষয়টি উদঘাটন করতে পারি তবে ব্যর্থ ব্যক্তিকে সফল করা বা সফল ব্যক্তিকে ব্যর্থ করে দিতে পারা যাবে। কিন্তু এটি করতে গেলে মানুষের সঠিক জন্ম তারিখ হতে তার জীবনের ছোট খাট প্রতিটি বিষয়ের সঠিক তথ্য ও পরিসংখ্যান জানতে হবে।